বৃহস্পতিবার বিকাল ৪:১৯, ৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ. ২১শে নভেম্বর, ২০২৪ ইং

পরিবারে, সমাজে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সঠিক যৌনশিক্ষা অপরিহার্য

জাকির মাহদিন

বর্তমানে কিছু শিক্ষিত পরিবার যদিও সন্তানদের সঙ্গে এ বিষয়ে অনেকটা খোলামেলা, আন্তরিক, তবে সেটা অগঠনমূলকভাবে। গঠনমূলক, শান্তশিষ্টতা, স্থিতিশীলতা বা দীর্ঘস্থায়িত্বের প্রমাণ তারা দিতে পারছেন না। যৌনশক্তিকে তারা কেবল ক্ষণস্থায়ী ভোগের একটা নির্লজ্জ আদিম প্রবৃত্তি হিসাবেই দেখে থাকেন এবং মানুষকে অন্যান্য প্রাণী থেকে খুব একটা আলাদা করতে পারেন না।

যৌনশক্তি প্রতিটি ব্যক্তিমানুষের পরিপূর্ণতা ও স্বতন্ত্র পরিচয়ের ধারক। মানুষ সৃষ্টির পর প্রকৃতির স্বাভাবিক নিয়মে যে সম্মানিত শক্তিটির দ্বারা আজ পর্যন্ত টিকে আছে, বংশবৃদ্ধি করছে, ভবিষ্যতেও করবে তা হল যৌনশক্তি। এ অত্যন্ত সম্মানিত শক্তির কল্যাণেই প্রাপ্ত বয়সে একজন মানুষ নিজেকে ‘নারী’ বা ‘পুরুষ’ হিসেবে নিজের স্বতন্ত্র পরিচয় দিতে পারে। আত্মতৃপ্তি, ব্যক্তিত্ববোধ, সম্মানবোধ ও পরিপূর্ণতাবোধ করে। তাই কোনোভাবেই এর অমর্যাদা, অবমূল্যায়ন, অপব্যবহারের অবকাশ নেই। এ শক্তিটি যার নেই তার হতাশার শেষ নেই, শারীরবৃত্তীয় দিক থেকে তিনি অপূর্ণ। নির্দিষ্ট একটা বয়স হওয়ার পর নর-নারীর এ শক্তিটি শুধু বংশবৃদ্ধি, সম্মানবোধ বা পৃথিবীতে মানব অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতেই সাহায্য করে না, শর্তসাপেক্ষে এটি জীবনজুড়ে পূর্ণতা ও অসীম সুখ-শান্তি নিশ্চিত করে। অসীম ভোগও উপহার দেয়।

আবার এর বিপরীতে অর্থাৎ শর্তহীন, অবাধ, অশিক্ষা, উচ্ছৃঙ্খলতা, অবমূল্যায়ন ও অপব্যবহারে এ শক্তিটি যে কারো নিজের এবং অন্য অনেকের জীবনে সীমাহীন কষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। তছনছ করে দিতে পারে বহু মানুষের জীবনের সুন্দর সাজানো স্বপ্নগুলো। মনুষ্যত্বের শিক্ষা, সুস্থ চিন্তা, জ্ঞান, কৌশল ও পরিচর্যার অভাবে এ শক্তিটি এতই বেপরোয়া, উচ্ছৃঙ্খল, ধ্বংসাত্মক যে আগুনের চেয়েও ভয়ঙ্কর। আগুন বাহির থেকে ধ্বংস শুরু করে ভেতরে যায়, আর এটি ভেতর থেকে ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়ে বাইরে আসে। আগুন বস্তুকে ধ্বংস করে, কিন্তু অশিক্ষাপ্রসূত ও অনিয়িন্ত্রিত যৌনআগুন মানুষের অন্তরাত্মা নিঃশেষ করে দেয়।

মানব সৃষ্টির শুরু থেকেই যৌনতা চর্চার সবিশেষ উপস্থিতি লক্ষণীয়। মানবেতিহাস ও সভ্যতার এক উল্লেখযোগ্য অংশ এ দিয়েই সাজানো, রচিত। অবশ্য শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতিতে এর বিকৃত উপস্থাপনা কিংবা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ব্যবহারের প্রাচুর্য্যই মুখ্য। ব্যবসায়িক দৃষ্টিতে এরচেয়ে ‘লাভজনক পণ্য’ দ্বিতীয়টি নেই! ষড়যন্ত্রের ক্ষেত্রে এরচেয়ে শক্ত ও ‘ফলপ্রসূ’ কোনো হাতিয়ার নেই। একে কেন্দ্র করে কত পরিকল্পনা, কত যে সংঘাত-যুদ্ধ, হিসেব নেই। পারিবারিক কলহের অন্ত নেই। অন্যদিকে প্রায় প্রতিটি ব্যক্তিজীবনে নিজের যৌনশক্তির ধারণ, প্রয়োগ ও ব্যবহার নিয়ে মানসিক দ্বন্দ্ব সচরাচর ও একপ্রকার স্বাভাবিক। শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতিতে এর বিকৃত ব্যবহার তো হচ্ছেই, পাশাপাশি দর্শন, বিজ্ঞান ও ধর্মেও (ধর্ম শব্দটি এখানে প্রচলিত অর্থে ব্যবহার করা হয়েছে) এখন এসব নিয়ে পারস্পরিক অতিরিক্ত বিতর্ক। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই বিয়ের প্রয়োজনীয়তা, সীমারক্ষা, বিয়েপূর্ব প্রস্তুতি এবং বিয়েউত্তর ব্যবহার-কৌশল আলোচিত হয় না। তাই পরিবারে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ও সমাজে এ নিয়ে অশিক্ষা, অজ্ঞতা ও অন্ধ্যত্ব চরমে। আর এর ফল এতই ভয়াবহ যে একটি সমাজ ও রাষ্ট্র ধ্বংস হয়ে যেতে পারে কেবল ধর্ষণ ও যৌনবিতর্কেই।

মানব সৃষ্টির শুরু থেকেই যৌনতা চর্চার সবিশেষ উপস্থিতি লক্ষণীয়। মানবেতিহাস ও সভ্যতার এক উল্লেখযোগ্য অংশ এ দিয়েই সাজানো, রচিত। অবশ্য শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতিতে এর বিকৃত উপস্থাপনা কিংবা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ব্যবহারের প্রাচুর্য্যই মুখ্য। ব্যবসায়িক দৃষ্টিতে এরচেয়ে ‘লাভজনক পণ্য’ দ্বিতীয়টি নেই! ষড়যন্ত্রের ক্ষেত্রে এরচেয়ে শক্ত ও ‘ফলপ্রসূ’ কোনো হাতিয়ার নেই।

অথচ আজকাল ধর্মতাত্ত্বিকরা তো নয়ই, চিকিৎসাবিজ্ঞানও এর স্বাস্থ্যসম্মত ব্যবহার-বিধি, কলাকৌশল ও নিয়ন্ত্রণের পথ-পদ্ধতি বাতলাতে পারছে না। ধর্মগুলো এক্ষেত্রে আত্মনিয়ন্ত্রণ ও শান্তি-শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে পুরোপুরি ব্যর্থ। ফলে বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে প্রায়ই বলাৎকার ও ধর্ষণের মতো অতি ঘৃণ্য কর্মকাণ্ডের অভিযোগ এখন সচরাচর। গত দশকে ভারতের পর এটা এখন বাংলাদেশেও মহামারি। অন্যদিকে নারী-পুরুষ উভয়েই এ শক্তিকে কেন্দ্র করে দুই মেরুতে অবস্থান নিয়েছে। সংসার ভাঙছে, পরকীয়ায় জড়াচ্ছে, খুন হচ্ছে, একাকী জীবন বেছে নিচ্ছে, সমকামী ও ‘সকামী’ হচ্ছে। কিন্তু কিছুতেই স্বাভাবিক সুস্থতা ও শান্তির দেখা মিলছে না। বিতর্ক কমার জায়গায় বাড়ছে দিন দিন। কিছুসংখ্যক চিন্তাশীল ও সমাজগবেষক নিরপেক্ষ একটা জায়গা থেকে হয়তো অতি ক্ষীণ আওয়াজে হলেও প্রশ্ন তুলছেন, আসলে এর সমাধান কী? এ নিয়ে নারী-পুরুষের ঝগড়া কি কখনোই থামার নয়? কিন্তু মানব জীবনের এ উল্লেখযোগ্য সমস্যাটি নিয়ে কেউ ব্যক্তিগত ও পারিবারিক পর্যায়ে চূড়ান্তভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছেন এবং চ্যালেঞ্জধর্মী সমাধান পেশ করেছেন- এমনটা দেখা যাচ্ছে না।

এ সম্মানিত শক্তিটি সম্পর্কে উঠতি বয়সী ছেলে-মেয়ে এবং পূর্ণবয়স্ক নারী-পুরুষের প্রয়োজনীয় শিক্ষা, সচেতনতা, জ্ঞান ও নিয়ন্ত্রণ না থাকলে একটি সমাজ, দেশ বা পৃথিবীর চিত্র কী বা কেমন হতে পারে তার বাস্তব উদাহরণ আমাদের বর্তমান বিশ্ব, বর্তমান সমাজ এবং অতিসাম্প্রতিক বাংলাদেশ। রাস্তাঘাটে, বাসে-ট্রেনে, প্রতিষ্ঠানে ইভটিজিং অনেক পুরনো। সর্বত্র ধর্ষণ-বলাৎকার এখন বহুলচর্চিত এবং বহুলালোচিত একটি বিষয়।

সমস্যার জোয়ার চলছে বহু আগে থেকেই, প্রায় প্রতিটি পরিবারে ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে। কিন্তু পারিবারিক সমস্যাগুলো, বিশেষ করে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানদের যৌন সমস্যা, যৌনজ্ঞান, যৌনশক্তির গঠনমূলক চিন্তা ও নিয়ন্ত্রণ এবং নিয়ন্ত্রণের প্রয়োজনীয়তা ও জ্ঞান নিয়ে পারিবারিকভাবে সাধারণত কোনো আলোচনা হয় না। পারিবারিক শিক্ষার ব্যবস্থা নেই। ছোটবেলায় সন্তানের হাগামুতা থেকে শুরু করে খাওয়া-দাওয়া সবই শেখান সচেতন পিতামাতা। কিন্তু যৌন বিষয়টি নিয়ে কারো কোনো রা নেই। কারণ এটি ছোটবেলায় শেখানোর যেমন বিষয় না, তেমনি বড় হওয়ার পর প্র্যাক্টিক্যালি দেখিয়ে দেওয়ারও কোনো পথ নেই। অথচ একমাত্র পিতামাতা এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকরাই এক্ষেত্রে সঠিক শিক্ষা ও দিকনির্দেশনা দিতে পারেন (শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যৌশিক্ষার ক্ষেত্রে অবশ্যই শিক্ষিকা শেখাবেন ছাত্রীদের এবং শিক্ষক শেখাবেন ছাত্রদের। আর এক্ষেত্রে যৌনশিক্ষা নয়, বরং বিষয়টির নাম হবে যৌননিয়ন্ত্রণ শিক্ষা)।

সঙ্গত কারণেই আমাদের পিতামাতাও তাদের পিতামাতা থেকে (শিক্ষকরাও তাদের শিক্ষক থেকে) প্রয়োজনীয় ও সঠিক শিক্ষা এবং দিকনির্দেশনা পাননি, সচেতনতা শেখেননি। আর এভাবেই বংশানুক্রমে এ নিয়ে অজ্ঞতা, উগ্রতা ও অশিক্ষা চলে আসছে। বাড়ছে দিন দিন। বর্তমানে কিছু শিক্ষিত পরিবার যদিও সন্তানদের সঙ্গে এ বিষয়ে অনেকটা খোলামেলা, আন্তরিক, তবে সেটা অগঠনমূলকভাবে। গঠনমূলক, শান্তশিষ্টতা, স্থিতিশীলতা বা দীর্ঘস্থায়িত্বের প্রমাণ তারা দিতে পারছেন না। যৌনশক্তিকে তারা কেবল ক্ষণস্থায়ী ভোগের একটা নির্লজ্জ আদিম প্রবৃত্তি হিসাবেই দেখে থাকেন এবং মানুষকে অন্যান্য প্রাণী থেকে খুব একটা আলাদা করতে পারেন না।

ভোগীয় প্রবৃত্তির চাপে ‘ক্ষণভঙ্গুর ভোগের দর্শন’ দিয়ে ধর্ম কখনো সমাধান পেশ করে না; বরং ধৈর্য, ত্যাগ, জীবনদর্শন ও জীবনবোধের মাধ্যমে গঠনমূলক প্রক্রিয়া এবং দীর্ঘমেয়াদী ভোগই ধর্মের সমাধান। যখন অল্প বয়সে বিয়ে করে অধিক সন্তান নেওয়াকে উৎসাহিত করা হয়েছিল, তখনকার সমাজ ও পরিবেশ-পরিস্থিতি সম্পর্কে ন্যূনতম ধারণাই এ কথাকে প্রমাণিত করবে।

পরিবার হচ্ছে মানব সমাজের ‘একক’। সেই পরিবার যদি দূষিত হয়, ভেঙে যায়, অসুস্থ হয়ে পড়ে, দ্বান্দ্বিক ভিত্তির ওপর চলতে থাকে তাহলে এরচেয়ে বেশি হতাশা অশান্তি অন্য কোথাও হয় না। এই পরিবার মূলত গড়ে ওঠে পারস্পরিক বোঝাপড়া এবং যৌনশক্তি ও এর ‘সীমারক্ষার’ ওপর। সত্যিকার বিয়ে ও ভালোবাসা অন্যান্য উদ্দেশ্যের পাশাপাশি যৌন আচরণ ও ব্যবহারের সীমারক্ষাও নিশ্চিত করে। যা একাধারে স্বাস্থ্যসম্মত, সামাজিক ও বৈজ্ঞানিক। অনেকেই মনে করেন বিয়ে একটি সামাজিক প্রথা, যৌনতা বিয়ে ছাড়াও চলতে পারে। অথচ তারা জানেন না, বিয়ে কোনো যৌনতার নাম নয়, কোনো প্রথা নয়। সামাজিক তো অবশ্যই, ধর্মীয় দিক থেকেও এটি একটি মৌলিক ও পবিত্র বিধান। বিয়ে দ্বারাই দুটি স্বতন্ত্র সত্ত্বার শারীরিক মানসিক পূর্ণাঙ্গ মিলন, সমন্বয়, স্বীকৃতি, দায়িত্ব ও দায়বদ্ধতা সম্ভব। সময়ের ব্যবধানে ধর্মীয় বিধি-নিষেধের যথার্থ ব্যাখ্যাতা ও মান্যকারীদের দুঃসময়ে এটি সমাজে একরকম প্রথা হিসেবেই টিকে থাকে। তবে সম্পূর্ণ হারিয়ে যায় না। যেহেতু সবসময়ই অন্তত কিছুসংখ্যক মানুষের ন্যূনতম বোধ-বুদ্ধি অবশিষ্ট থাকে।

বিয়ে কোনো সামাজিক চুক্তি নয়। এটি মূলত দুজন বিপরীত লিঙ্গের মানুষের, দুটি স্বতন্ত্র পূর্ণ কিন্তু অপূর্ণাঙ্গ মানুষের পারস্পরিক আস্থা, ভালোবাসা, ত্যাগ ও শর্ত পালনের অঙ্গীকার। ধর্ম ছাড়া বিপরীতের সমন্বয়ে এ ধরনের ত্যাগ ও সীমাহীন ভোগের ব্যাখ্যা সম্ভব নয়। মানুষের যৌনশক্তি কেবল বংশবৃদ্ধি কিংবা ভোগের জন্যই নয়, এর অন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ কারণ আছে। তাই অন্যান্য প্রাণীর সঙ্গে এর কোনো মিল বা তুলনা চলতেই পারে না।

বিয়ে ও যৌনতার সঙ্গে জন্মনিয়ন্ত্রণের সম্পর্ক প্রাচীন। তবে আগে জন্মনিয়ন্ত্রণের প্রয়োজনীয়তা ব্যক্তিগত কারণে কিছুটা থাকলেও পরিবেশগত কারণে একেবারেই ছিল না। কিন্তু এখন কোনো কোনো দেশে সামগ্রিক কারণেই জন্মনিয়ন্ত্রণের প্রয়োজনীয়তা প্রবলভাবে অনুভূত ও স্বীকৃত। যদিও পথ-পদ্ধতি নিয়ে বিতর্কের যথেষ্ট অবকাশ আছে। সাধারণত ধর্মীয় দিক থেকে মনে করা হয় অল্প বয়সে বিয়ে যৌন আচরণ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক। অথচ কখনো কখনো ব্যাপকভাবে এ পদক্ষেপ যে সামাজিক-রাষ্ট্রীয় শৃঙ্খলাগুলো নষ্ট করে দিতে পারে, যৌন আচরণ সীমা লঙ্ঘন করতে পারে তার ধারণা ও গবেষণা ধর্মীয় অঙ্গনে বর্তমানে নেই।

ভোগীয় প্রবৃত্তির চাপে ‘ক্ষণভঙ্গুর ভোগের দর্শন’ দিয়ে ধর্ম কখনো সমাধান পেশ করে না; বরং ধৈর্য, ত্যাগ, জীবনদর্শন ও জীবনবোধের মাধ্যমে গঠনমূলক প্রক্রিয়া এবং দীর্ঘমেয়াদী ভোগই ধর্মের সমাধান। যখন অল্প বয়সে বিয়ে করে অধিক সন্তান নেওয়াকে উৎসাহিত করা হয়েছিল, তখনকার সমাজ ও পরিবেশ-পরিস্থিতি সম্পর্কে ন্যূনতম ধারণাই এ কথাকে প্রমাণিত করবে। ধর্মের মূল আবেদন, দর্শন ও এর তাত্ত্বিক ভিত্তি তাই বলে।

এখানে পড়ুন>> লেখকের অন্যান্য কলাম

জাকির মাহদিন : কলাম লেখক

zakirmahdin@yahoo.com

ক্যাটাগরি: ধর্ম-দর্শন-বিজ্ঞান,  প্রধান কলাম

ট্যাগ:

[sharethis-inline-buttons]

Leave a Reply