কর্মক্ষেত্রে যাওয়ার ক্ষেত্রে ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। অতিরিক্ত যাতায়াত ভাড়া গুণতে হচ্ছে। যাত্রী কম থাকায় অতিরিক্ত ভাড়া নেয়া হচ্ছে, ১৫ টাকার ভাড়া ৩০ টাকা।
আজ শুক্রবার, শাট ডাউনের দ্বিতীয় দিন চলছে। সবকিছু বন্ধের পাশাপাশি সীমিত পরিসরে অল্পসংখ্যক মানুষকে জীবিকার তাগিদে বের হতে হচ্ছে। কর্মক্ষেত্রে যাওয়ার ক্ষেত্রে ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। অতিরিক্ত যাতায়াত ভাড়া গুণতে হচ্ছে। যানবাহন চালকরাও কঠোর বিধিনিষেধ অমান্য করে পেটের দায়ে ঘর থেকে বের হচ্ছেন।
তবে তুলনামূলকভাবে যাত্রী কম থাকায় তারাও যেসকল যাত্রী বহন করছেন তাদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করছে।ঢাকার মোহাম্মদপুর, বসিলা তিন রাস্তার মোড়ে একজন কর্মস্থলগামী মানুষের বক্তব্যে এমনটাই আভাস পাওয়া যায়।
আজ শুক্রবার হওয়ায় দিনমজুর কিংবা ব্যক্তিগত কাজ ছাড়া বের হওয়া মানুষের সংখ্যা কমই ছিল। তবে পনের টাকার ভাড়া ত্রিশ টাকা দিয়ে যাতায়াত করতে হচ্ছে বলে জানা যায়। সীমিত উপার্জনের মানুষগুলোর উপার্জন বৃদ্ধি না পেলেও কাজ টিকিয়ে রাখার জন্য তারা এ অতিরিক্ত খরচে যেতে বাধ্য হচ্ছে। একজন পথচারীর ছবি তুলতে চাইলে তিনি সম্মতি দেননি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীও এদের নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যর্থ হচ্ছেন।
এ নিউজের ফেসবুক লাইভ
বসিলা তিন রাস্তার মোড় বৃষ্টির মাঝেও লোকজন ছোটাছুটি করছিল আজ বিকাল সাড়ে চারটায়। প্রতিোগিতায় মেতে উঠেছিল কে কার আর আগে যাবে। তবে অতিরিক্ত ভাড়া হওয়ার কারণে অধিকাংশ মানুষই বৃষ্টিতে ভিজেই হেঁটে চলছিল যে যার গন্তব্য স্থলে। এ সময় রিক্সাওয়ালারা অলস সময় কাটাচ্ছিল।
শরীফ উদ্দিন রনি: ঢাকা
ক্যাটাগরি: প্রধান খবর, বিশেষ প্রতিবেদন, শীর্ষ তিন
[sharethis-inline-buttons]