সচেতন মানুষের প্রতি আমার অনুরোধ, যারা উস্কানি দেয় তাদের লেখা, পোস্ট, কবিতা বর্জন করুন। কারণ এরা আমাদের উপকারের জন্য কিছু করছে না। বরং লিখে যায়, যদি কপালে হটাৎ রাষ্ট্রের একটি পদ এসে যায়, তাতে মন্দ কী- এই মনোভাব নিয়ে প্রতিদিন চলে।
যারা ফেইবুকে পোস্ট আর কমেন্ট দিয়ে বিএনপি-আ’লীগকে মুখোমুখি হওয়ার উস্কানি দিচ্ছে, তারা কী দেশপ্রেমিক? একশ্রেণির তথাকথিত কবি, আবার কিছু সংবাদপত্রের লেখক বিএনপির রাজনীতি নিয়ে হাসিঠাট্টা করছেন। যারা খালেদা জিয়ার দয়ায় কোটি টাকার মালিক হয়েছেন, তারাও কলম ধরেছেন। ড. কামালদের বিরুদ্ধে কথা বলছেন।
আমার প্রশ্ন হলো, আপনারা কী উভয় দলকে এটা বোঝানোর চেষ্টা করছেন যে দেশটা সকলের? আসুন আমরা একটি নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক সরকার গঠন করি।
যারা কাজের লোক তারা আলোচনায় থাকতে চায় না। তারা কাজের মাধ্যমে ইতিহাস হতে চায়। ইংল্যান্ডে যান, দেখতে পাবেন তারা কাউকে নিয়ে আলোচনা বা সমালোচনা করার সময় নেই। কিন্তু জাতির অধিকার প্রশ্ন যখন আসে, তারা নিয়মতান্ত্রিক বিক্ষোভে নেমে পড়ে।
সচেতন মানুষের প্রতি আমার অনুরোধ, যারা উস্কানি দেয় তাদের লেখা, পোস্ট, কবিতা বর্জন করুন। কারণ এরা আমাদের উপকারের জন্য কিছু করছে না। বরং লিখে যায়, যদি কপালে হটাৎ রাষ্ট্রের একটি পদ এসে যায়, তাতে মন্দ কী- এই মনোভাব নিয়ে প্রতিদিন চলে। আমাদের দেশে হটাৎ বড় পদে কারো আবির্ভাব নতুন কিছ নয়।
আামেরিকায় বসে অনকে কথা বলা যায়। ঢাকার পাশাপাশি জেলার বাসিন্দা হয়ে অনেক কথা বলা যায়। এগুলো বলছেন, আপনারা আলোচনাটা থাকার জন্য। আলোচনায় কারা থাকতে চায়-যারা ধান্ধাবাজ। তাদের নাম আলোচনায় না থাকলে পাবলিক তার কাছে যাবে না এবং তার দৈনন্দিন রোজিও হবে না।
ক্যাটাগরি: মিনি কলাম
[sharethis-inline-buttons]