“মিনি কলাম” বিভাগটি করা হয়েছে মূলত নতুন লেখক/কলামিস্টদের উৎসাহিত করার জন্য। যারা বড় কোনো লেখা লিখতে না পারলেও বা ততটা ধৈর্য না থাকলেও চার-ছয় লাইনে খুব সুন্দর করে গুছিয়ে কিছু লিখতে পারেন। অথবা গুছিয়ে লিখতে না পারলেও তার চিন্তায় গভীরতা দৃশ্যমান, সেসব লেখা আমরা নির্দ্বিধায় মিনি কলামে দিতে পারি। সেদিক থেকে অধিকাংশ মিনি কলামই আমরা নিয়ে থাকি সংশ্লিষ্ট লেখকের ফেসবুক টাইম লাইন থেকে।
কেউ কেউ আবার আমাদের ফেসবুক পেইজ সাপ্তাহিক দেশ দর্শন এর ইনবক্সেও মিনি কলামের জন্য লেখা পাঠিয়ে থাকেন। আবার অনেকে আমাদের ফেসবুক গ্রুপ দেশ দর্শন গ্রুপেও লেখা পোস্ট করে থাকেন। আবার কেউ চাইলে আমাদের ইমেইলেও লেখা পাঠাতে পারেন।
দ্বিতীয়ত, মিনি কলামে অনেক নামী-দামী লেখকের ছোট লেখাও আমরা দিয়ে থাকি। সেটা তাদের উৎসাহিত করতে নয় বরং আমরা এবং আমাদের ভিজিটরদের উপকারার্থে। সুতরাং সেসবের অধিকাংশই আমরা নিয়ে থাকি লেখকের ফেসবুক টাইম লাইন থেকে। কারো ভালো লেখা তাৎক্ষণিক নজরে পড়লে লেখকের অনুমতির অপেক্ষা না করেই আমরা দিয়ে দেই। তারপর লেখককে ইনবক্সে জানানো হয়। এক্ষেত্রে আমাদের যুক্তি, যেহেতু লেখক তার ওয়ালে তার সেই চিন্তা ও মতামত ‘পাবলিক’ করে রেখেছেন, তাই সেটা আমরা অনলাইনে দিতে কোনো বাধা দেখছি না। তবে লেখক অবগত হবার পর আপত্তি জানালে আমরা লেখা ডিলিট করে দিতে বাধ্য থাকব।
তৃতীয়ত, প্রয়োজনবোধে আমরা লেখকের লেখা সম্পাদনা করি। অনেকক্ষেত্রে বাক্য স্পষ্ট না হলে কিংবা সাংঘর্ষিক হলে দুয়েকটা শব্দও যোগ করা হতে পারে। সেক্ষেত্রে লেখা প্রকাশের পর লেখকের যে কোনো অভিযোগ গ্রহণযোগ্য। এমনকি তিনি স্বতন্ত্রভাবেও আরেকটি লেখায় তার অবস্থান ব্যক্ত করতে পারেন, যা আমরা প্রকাশ করতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করব। কারণ আমাদের কাছে লেখক, পাঠক, সমালোচক ও ভিজিটরদের গুরুত্ব অনেক।
–সম্পাদক
ক্যাটাগরি: নীতিমালা, মিনি কলাম, সম্পাদকীয়
[sharethis-inline-buttons]