ঠাকুরগাঁওযে “সময়ের দাবি,ত্রাণ যাবে বাড়ি” স্লোগান এর আলোকে “করোনা প্রাদুর্ভাব বিস্তার রোধ ও ত্রাণ বিতরণসহ সার্বিক বিষয় নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে জেলা প্রশাসন। এক সাক্ষাৎকারে জেলা প্রশাসক ড: কেএম কামরুজ্জামান সেলিম বলেন, করোনা প্রাদুর্ভাব রোধে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার লক্ষ্যে এবং করোনা প্রাদুর্ভাব যাতে কম হয় বা বিস্তার লাভ যেন না করতে পারে সেদিকে লক্ষ্য রেখে জেলা প্রশাসন,পুলিশ বিভাগ,সেনাবাহিনী, জনপ্রতিনিধিসহ আমরা সকলে নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম সহ বিভিন্ন বিষয়ে মাঠে কাজ করে যাচ্ছি ।
এছাড়া জেলা প্রশাসন আরও ২টি হট লাইন চালু করেছি যেখানে মানুষ ফোন করলে তাদের খাবার বাড়িতে পৌঁছে যাবে এটার নাম আমরা দিয়েছি “সময়ের দাবী, ত্রাণ যাবে বাড়ি”প্রতিদিন সকাল ১০ টা থেকে বিকেল ৪ টা পর্যন্ত দুটি নাম্বার দেওয়া আছে ফোন করলে তাদের নাম ও আইডি নাম্বার নেওয়া হয় পরে আমাদের টিমের মাধ্যমে তাদের বাড়িতে ত্রাণ পৌঁছে দেওয়া হয়।
মূলত এটা করা হয়েছে যারা মেম্বারের কাছে বা লাইনে দাঁড়াতে সংকোচ বোধ করেন অথচ বাড়িতে খাদ্য সংকট রয়েছে।এসমস্ত নিম্ন মধ্যবিত্ত মানুষদের জন্য এর কার্যক্রম হাতে নিয়েছি। জেলা প্রশাসনে নিয়োজিত কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ফোনের তালিকাভুক্ত মানুষদের মাঝে পৌঁছে দিচ্ছেন খাদ্য সামগ্রী।
উল্লেখ্য থাকে যে গত ৬ এপ্রিল থেকে ২০ই এপ্রিল পর্যন্ত ফোনের মাধ্যমে ঠাকুরগাঁও পৌর এলাকার মধ্যবিত্ত বা নিম্ন মধ্যবিত্ত সাড়ে ৫ হাজার পরিবারের মাঝে ত্রাণের এ খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দেয়া হয়। এছাড়া জেলার সব উপজেলায় নির্বাহী অফিসারের নেতৃত্বে ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম চলছে।
নুরে আলম শাহ::ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি:
Some text
ক্যাটাগরি: নাগরিক সাংবাদিকতা
[sharethis-inline-buttons]