ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়া উপজেলার ধরখার ইউনিয়নের ঘোলখার গ্রামের কাজী শুক্কু মিয়ার ২য় ছেলে কাজী রনি বয়স (২৫)।
সদ্য বিবাহীত নয় মাসের একটি মেয়েও আছে এই ওমান ফেরত রেমিটেন্স যোদ্ধার।কিন্তু ব্ল্যাড ক্যন্সারে আক্রান্ত সে অর্থের অভাবে জীবন প্রদীপ নিভতে বসেছে তার।
পরিবারের সামর্থ অনুযায়ী দেশের বিভিন্ন জায়গায় চিকিৎসা করানো হয়েছে তাকে।গত কয়েক মাসে প্রায় ১২ লক্ষ টাকা খরচ করে সর্বশান্ত তার পরিবার।
তার পূর্ণাঙ্গ চিকিৎসার জন্য প্রয়োজন আরো ১৫ লক্ষ টাকা।কিন্তু তার পরিবারের পক্ষে এই টাকার যোগান দেওয়া সম্ভব হচ্ছেনা তাই নিজ বাড়িতে ধীরে ধীরে মৃত্যুর প্রখর গুনছে এই রেমিটেন্স যোদ্ধা।
তার বাবা ও মা জানান ছেলেকে অনেক টাকা খরচ করে ওমান পাঠিয়েছিলাম।কিন্তু নয় মাস থাকার পর ক্যন্সার ধরা পরে জনির।
তারপর তাকে দেশে ফেরত পাঠানো হয়।আসার পর তাকে বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা করানো হয়।তার অবস্থার উন্নতি হচ্ছেনা।ডাক্তার বলেছে তাকে দেশের বাহিরে নিয়ে চিকিৎসা করতে হবে।তাদের পক্ষে এই অর্থ ব্যয় করা সম্ভব হচ্ছেনা।তাই ছেলেকে বাঁচাতে তারা সমাজের বিত্তবান স্থানীয় সাংসদ আইন মন্ত্রী আনিসুল হক ও প্রধান মন্ত্রী শেখ হাছিনার কাছে সহযোগীতা কামনা করেছেন।
তার ছোট ভাই কাজী সানি জানান আমি পড়াশুনা করি আমার বাবা একজন কৃষক।বাবা যতটুকু পারেন চিকিৎসা করিয়েছেন।কিন্তু ১৫লক্ষ টাকা খরচ করে ভাইয়ের চিকিৎসা করা তাদের পরিবারের পক্ষে সম্ভব নয়।অল্প বয়সেই যেন ভাইয়ের জীবন প্রদীপ নিভে না যায় সে জন্য সমাজের বিত্তবানদের প্রতি সাহায্যর আবেদন জানাচ্ছি।সবাই মিলে পাশে দাড়ালে হয়ত ভাইটি বেঁচে থাকবে আমাদের মাঝে।
সাহায্যের জন্য জনির পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগের ফোন/বিকাশ নাম্বার-০১৭৪৮৯৯৫৫২৮.
অমিত হাসান অপু:আখাউড়া থেকে
Some text
ক্যাটাগরি: নাগরিক সাংবাদিকতা, মতামত
[sharethis-inline-buttons]