জীবনের প্রতিটি অপূর্ণতা ও বেদনাও কোনো এক সময় শক্তি তৈরি করে। কখনো কখনো মন খারাপ হতেই পারে। কিন্তু এটাকে প্রশ্রয় দেওয়া ঠিক না। নিজের মতো করে কাজ করে যেতে হবে। যে যাই বলুক, বলে যাক, বলতে দাও!
বড় বড় মনীষীদের জাগতিক তেমন কোনো প্রত্যাশা ছিল না। ইতিহাস বলে, তারা সারাক্ষণ সৃষ্টিতে ব্যস্ত থাকতেন। তাদের দুঃখ ছিল, কিন্তু হতাশা ছিল না। আমরা মানুষ মাত্রই প্রত্যেক বিষয়ের পাশে একটা নেতিবাচক মন নিয়ে ঘুরে বেড়াই। ভালোকে জোর দিয়ে ভালো বলতে দ্বিধাবোধ করি। এটা যেন আমাদের অভ্যাসে পরিণত হয়েছে।
কখনো কখনো মন খারাপ হতেই পারে। কিন্তু এটাকে প্রশ্রয় দেওয়া ঠিক না। নিজের মতো করে কাজ করে যেতে হবে। যে যাই বলুক, বলে যাক, বলতে দাও! প্রত্যেকের জীবনেই একটা না একটা অপূর্ণতার আফসোস থাকে। সেটা প্রায়ই তাকে তাড়া করে বেড়ায়। এই আফসোসটাকে মন-মগজে প্রতিপালন করা যাবে না।
মানসিক জয়টাই হলো সবচেয়ে বড় জয়। জীবনের প্রতিটি অপূর্ণতা ও বেদনাও কোনো এক সময় শক্তি তৈরি করে। আনন্দটা তারই একটা অংশ।
তুমি যখন সফল হবে, তখন আর এসব অপূর্ণতায় বিরক্ত হবে না। বরং অপূর্ণতায় হাসি পাবে। আনন্দের হাসি। কারণ মানসিক জয়টাই হলো সবচেয়ে বড় জয়। জীবনের প্রতিটি অপূর্ণতা ও বেদনাও কোনো এক সময় শক্তি তৈরি করে। আনন্দটা তারই একটা অংশ।
ক্যাটাগরি: পাঠকের মত, মিনি কলাম
[sharethis-inline-buttons]
well said… go ahead..