উক্ত কর্মসূচি সফল ও দাবী আদায়ের লক্ষ্যে একে একে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সকল রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় সংগঠনগুলো যুক্ত হচ্ছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতেও ব্যাপক প্রচারণা এবং উৎসাহ-উদ্দীপনা লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
“ব্রাহ্মণবাড়িয়া টু ঢাকা ননস্টপ ট্রেন চালু ও প্রথম শ্রেণির রেলস্টেশনে উন্নীতকরণের” দাবীতে জেলা নাগরিক ফোরামের উদ্যোগে আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি শনিবার সকাল ১০ টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলস্টেশনে অবস্থান ধর্মঘট পালন করতে যাচ্ছে।
ইতোমধ্যে এ সংগঠনটি একাধিকবার সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে স্মারকলিপি প্রদান ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করে। কিন্তু তাতেও কোনো উদ্যোগ দৃশ্যমান না হওয়ায় গত ২ ফেব্রুয়ারি এক যৌথসভায় এ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।
এদিকে দাবীগুলো ব্রাহ্মণবাড়িয়াবাসীর প্রাণের দাবি হওয়ায় আগেও যেমন নাগরিক ফোরামের সাথে সমস্ত ব্রাহ্মণবাড়িয়াবাসী একাত্ম থেকেছে, এবারও থাকবে বলে জানা যায়। শুধু তাই নয়, এবার এ “অবস্থান কর্মসূচিতে” পুরো ব্রাহ্মণবাড়িয়াবাসী ভেঙ্গে পড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। কারণ ব্রাহ্মণবাড়িয়া বহু পুরনো এক সমৃদ্ধ শহর ও জেলা হিসেবে অনেক আগেই এসব হওয়ার কথা ছিল। তাই ধারণা করা হচ্ছে, এ অবস্থান কর্মসূচি নিয়ন্ত্রণ করতে প্রশাসন হিমশিম খাবে। অন্যদিকে প্রশাসনও ব্যাপক প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে জানা যায়।
উক্ত কর্মসূচি সফল ও দাবী আদায়ের লক্ষ্যে একে একে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সকল রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় সংগঠনগুলো যুক্ত হচ্ছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতেও ব্যাপক প্রচারণা এবং উৎসাহ-উদ্দীপনা লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
দাবী সমুহ
এক. ব্রাহ্মণবাড়িয়া -ঢাকা নতুন ট্রেন চাই
দুই. কালনী ও বিজয় এক্সপ্রেসের যাত্রা বিরতি চাই
তিন. বিদ্যমান ট্রেনে আসন সংখ্যা বৃদ্ধি করতে হবে
চার. ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেল স্টেশনকে দ্বিতীয় হতে প্রথম শ্রেণির স্টেশনের মর্যাদা দিতে হবে
জুনায়েদ আহমেদ : সহ-বার্তা সম্পাদক
ক্যাটাগরি: ব্রাহ্মণবাড়িয়া, শীর্ষ তিন
[sharethis-inline-buttons]