মৌলভীবাজার নাজিরাবাদ ইউনিয়নে লম্বধরপুর গ্রামে সরকারী খাল লীজ দেওয়ার বিরোধীতা করায় শেখ আব্দুল মিয়া (২৫) কে গুরুতর আহত করার বিষয়ে মামলা করে নিরাপত্তাহীনতায় ভূগছেন তার স্ত্রী সুনিয়া বেগম। এঘটনায় বাছিদ মিয়া (৬০) ও সায়েদ মিয়া (৩০) নামক দুইজন জেল হাজতে আছে।
অভিযোগে জানা যায়, লম্বধরপুর গ্রামের মধ্য দিয়ে একটি সরকারী খাল হাইল হাওরে মিলিত হয়েছে। এই খালটি অবৈধভাবে গ্রামের রশিদ মিয়া, সিরাজ মিয়া, কেছলু মিয়া, ছামাদ মিয়া, হামিদ মিয়া, রেজ্জাক মিয়া নামক ব্যক্তিরা ১৫ হাজার টাকায় এলাকার কিছু ব্যাক্তিকে ইজারা দেয়। এই ইজারা সংক্রান্ত বিষয়ে বিরোধীতা করার কারনে বাছিদ মিয়া, সায়েদ মিয়া, সোহেল মিয়া, আয়েদ মিয়া ১০ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় বাড়ি থেকে ডেকে এনে মেরে গুরুত্বর আহত করে। পরে তাকে মৃত ভেবে কাদা মাটিতে ফেলে রাখে। আব্দুল মিয়ার স্ত্রী খবর পেয়ে তাকে উদ্ধার করতে গেলে তাকে তারা বাঁধা দেয়। পরবর্তীতে আব্দুল মিয়াকে উদ্ধার করে মৌলভীবাজার ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট সদর হাসপাতালে মূমুষ্য অবস্তায় ভর্তি করা হয়।
আব্দুল মিয়ার স্ত্রীসুনিয়া বেগমের অভিযোগ মৌলভীবাজার মডেল থানায় মামলায় বাছিদ মিয়া ও সায়েদ মিয়া জেলে যাওয়ার পর থেকে মামলা তোলে নেওয়ার জন্য তাকে ও তার পরিবারকে বিভিন্ন ভাবে হুমকি দেওয়া হচ্ছে। এব্যাপারে নাজিরাবাদ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হাজী সৈয়দ এনামুল হক রাজার সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
Some text
ক্যাটাগরি: নাগরিক সাংবাদিকতা
[sharethis-inline-buttons]