ঠাকুরগাঁও উত্তরবঙ্গের মধ্যে একটি ছোট্ট শহর তেমনি সেই শহরের বেশিরভাগ জমির উঁচু এবং বালুময় সেখানে বিভিন্ন ধরনের শাকসবজি চাষাবাদের উপযোগী মাটি প্রচুর পরিমাণে রয়েছে।
আমরা জানি যে শাকসবজিতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি’ রয়েছে সেটা আমাদের শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ এবং খুবই পুষ্টি সংগ্রহীত খাদ্য ও শাকসবজি যা আমাদের শরীরের শক্তি যোগায় তেমনি একটি সবজি হচ্ছে লাউ।
কণ্ঠশিল্পী রুনা লায়লার সেই, “সাধের লাউ বানাইলো মোরে বৈরাগী ” নিশ্চয়ই এই গানটি শুনেছেন সবাই। কমবেশি সবাই লাউ খেতে ভালো বাসে।
তাই ঠাকুরগাঁওয়ে করোলা কায়তা এবং কি লাওয়ের আবাদ করে চাষিরা ভালোই লাভবান হচ্ছে এবং কৃষকের মুখে মৃদুল পর্যায়ে হাসি দেখতে পাওয়া যায়
ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার নারগুন ইউনিয়নের বোচা পুকুর পোকাতি ইক্ষু খামারের প্রায় 10 হেক্টর উচু জমিতে লাউ আবাদ করেছেন ওই এলাকার মোঃ মাসুদ রানা সহ আরো অন্যন কৃষকরা।
সরজমিনে কৃষক মোঃ মাসুদ রানার লাউয়ের বাগানে গিয়ে তার সাথে কথা বলে জিজ্ঞেস করা হলো যে লাউ আবাদ করতে তার কত টাকা আয় এবং ব্যয় হয়েছে এবং লাউ চাষে তিনি সফল হতে পেরেছে কিনা।
তিনি আমাদের জানান তিনি প্রতিবছরই লাউ চাষ করেন এ বছর প্রায় সাড়ে তিন বিঘা জমি লাউ চাষ করেছেন। প্রতি বিঘায় লাউ হয় ৪০০ থেকে ৪৫০পিস। একটি লাউয়ের পাইকারী বাজার মূল্য ২৫থেকে ৩০টাকা দরে বিক্রিয় করা হয়।
এক বিঘায় যদি ৪০০-৪৫০ পিস লাউ হয়ে থাকে, তাহলে ৩ বিঘায় মোট লাউ ১,৩৫০পিস হয়। যার বাজার মূল্য প্রায় ৪০-৪৫ হাজার টাকা বিক্রিয় মূল্য । এবং ব্যয় হয় ১০-২০ হাজার টাকা।
এই লাউ চাষ করে তিনি স্বাবলম্বী হয়েছেন এবং তিনি জানান যদি সরকার কোনো সুযোগ-সুবিধা প্রদান করে তাহলে আরো ভালো করে লাউ আবাদ করতে পারব, এবং একজন সফল উদ্যোক্তা হতে পারব বলে জানান তিনি
মোঃ জাহিরুল ইসলাম: ঠাকুরগাঁও থেকে
Some text
ক্যাটাগরি: খবর
[sharethis-inline-buttons]