ঠাকুরগাঁও পীরগঞ্জে গত ২৫ শে আগস্ট বুধবার রাত ৮.৩০মিনিটে ২নং কোষারানীগঞ্জ ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ডের ভামদা গ্রামের হারুনুর রশিদের স্ত্রী মোছাঃ শাপলা আক্তার (২৬)কে একই গ্রামের প্রতিবেশী মৃত আশিরদ্দীনের ছেলে দুলাল ইসলাম ও তার ছেলে মোঃ ডিপজলের লাঠির মারপিটের আঘাতে জখম হলে শাপলার চিৎকারে পার্শ্ববতী লোকজন এসে তাকে উদ্ধার করে প্রাণে বাঁচান।
জানা জায়, সেই গ্রামের দুলাল ও তার ছেলে ডিপজলের খুব দূর্দান্তবাজ লোক তাদের মারপিটের আঘাতে আহত হওয়ার পরে ভ্যানযোগে পীরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করান। বর্তমানে শাপলা আক্তার পীরগঞ্জ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
এ বিষয়ে শাপলা সাংবাদিককে জানান, আমি খুব অসহায় মহিলা। তাই আমাকে তারা একা পেয়ে মারপিট করে কাপড় চোপড় ছিড়ে বিবস্ত্র করে আমার ইজ্জত নষ্ট করার চেষ্টা করে। আমি প্রশাসনের কাছে তদন্ত সাপেক্ষে তাদের আইনের আওতায় এনে সুষ্ঠু বিচারের দাবি জানাই। বর্তমানে আমি ব্যাথায় কাতরাচ্ছি।
তবে এরবিষয়ে সে এলাকার ইউপি সদস্য মোঃ আমিনুল ইসলামকে জিজ্ঞেস করলে তিনি জানান, ঘটনা সত্য আবাদত চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে বাড়ী আসুক। তারপর সুষ্ঠু বিচার করা হবে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত মামলার প্রস্তুতি চলছে।
গীতি গমন রায়: পীরগঞ্জ, ঠাকুরগাঁও থেকে
Some text
ক্যাটাগরি: খবর, নাগরিক সাংবাদিকতা
[sharethis-inline-buttons]