প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সুপার সাইক্লোন ‘আম্পান’ সৃষ্ট সর্বশেষ দুর্যোগ পরিস্থিতি সর্বক্ষণ মনিটরিং করছেন বলে জানিয়েছেন তার প্রেস সচিব ইহসানুল করিম। তিনি বলেন, ‘ইতোমধ্যে প্রায় তিন লাখ লোককে উপকূলবর্তী ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা থেকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। সবাইকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রী এর আগেও নির্দেশ দিয়েছেন।’ মঙ্গলবার (১৯ মে) রাতে বাসসকে এ তথ্য জানান ইহসানুল করিম। এ সময় সবাইকে আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রী আহ্বান জানিয়েছেন বলেও উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব।
এটি আরও উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে খুলনা ও চট্টগ্রামের মধ্যবর্তী অঞ্চল দিয়ে বুধবার (২০ মে) বিকালে বা সন্ধ্যা নাগাদ বাংলাদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে। বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৮৫ কিলোমিটারের মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ২০০ কিলোমিটার, যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ঘণ্টায় ২২০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। সুপার ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই উত্তাল রয়েছে।
এতে আরও বলা হয়, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ৭ নম্বর বিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উপকূলীয় জেলা সাতক্ষীরা, খুলনা, বাগেরহাট, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, বরগুনা, পটুয়াখালী, ভোলা, বরিশাল, লক্ষীপুর, চাঁদপুর এবং এর অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহ ৭ নম্বর বিপদ সংকেতের আওতায় থাকবে।
Some text
ক্যাটাগরি: মতামত
[sharethis-inline-buttons]