দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রনালয়ের স্থায়ী কমিটির সভাপতি ক্যাপ্টেন এবি তাজুল ইসলাম এমপি বলেন, আপনারা ঘরে নিরাপদে থাকেন, আপনাদের খাবার আমি ঘরে ঘরে পৌছিয়ে দিব। দুর্যোগে আপনারা একটু কষ্ট করুন, মানুষ তো জেলখানায়ও থাকে।
তিনি আরো বলেন, আমরা বাঙ্গালি জাতি আমাদেরকে যদি বেহেশত খানাও পাঠায় আমরা বলবো দোযকটা কেমন একটু ঘুরে দেখে আসি। আমরা বীরের জাতি আমরা সব পারি। দেশের যে কোন দুর্যোগে আওয়ামীলীগ সরকার এই দেশের মানুষের পাশে ছিলো, আছে ভবিষ্যতে ও থাকবে।
আমরা হতদ্ররিদের মাঝে দ্বিতীয় বারের মতো ত্রাণ বিতরণের উদ্যোগ নিয়েছি। দেশের গরিব এবং খেটে খাওয়া কৃষি শ্রমিক, দিনমজুর, রিক্সা, ভ্যান চালক, পরিবহন শ্রমিক, ভিক্ষুক, প্রতিবন্ধী, পথশিশু, স্বামী পরিত্যক্তা, বিধবা নারী এবং হিজড়া সম্প্রদায়ের মানুষকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছি। ইতিমধ্যে আমরা বাঞ্ছারামপুর উপজেলার ১৩টি ইউনিয়ন এবং ১টি পৌরসভার জন্য প্রথম বার ৫হাজার এখন ৬ হাজার বস্তা খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেছি।
সোমবার ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলা অডিটোরিয়ামে হতদ্ররিদের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ কালে এসব কথা বলেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন সাবেক যুগ্ম-সচিব মো.সিরাজুল ইসলাম, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান সাইদুল ইসলাম বকুল ভূইয়া, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন সরোয়ার, উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা: মোহাম্মদ আল-মামুন,প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা পবিত্র চন্দ্র মন্ডল,উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনি সম্পাদক কাজী জাদিদ আল-রহমান (জনি), মো.তফাজ্জল হোসেন, একেএম শহিদুল হক বাবুল, মোঃ উজ্জল, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মাহমূদুল হাসান ভূইয়া,শ্রমিকলীগের আহবায়ক সৈয়দ মোহাম্মদ আজিজ, ছাত্রলীগের সভাপতি জুয়েল আহমেদ,সাধারণ সম্পাদক আলাউদ্দিন সরকার, পৌর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক ও বিভিন্ন মিডিয়ায় কর্মরত সাংবাদিকবৃন্দ।
পরে তিনি বাঞ্ছারামপুর উপজেলার অসহায় হতদরিদ্রের মাঝে ৬ কেজি চাল, ১ কেজি ডাল, ২কেজি আলু, ১কেজি পেঁয়াজ, ২কেজি আটা এবং ১টি লাইফবয় সাবান দেন।
Some text
ক্যাটাগরি: মতামত
[sharethis-inline-buttons]
