ব্রাক্ষণবাড়িয়া নবীনগর উপজেলা শহর থেকে জেলা সদরে যাতায়াতের নবীনগর-শিবপুর-রাধিকা সড়কটি ইতোমধ্যে ব্যস্ত সড়কে পরিণত হয়েছে। এছাড়াও নবীনগরের পূর্বাঞ্চলীয় ছয় ইউনিয়নের বাসিন্দাদের উপজেলা সদরে আসাযাওয়া করতে এ রাস্তার বিকল্প নেই।
সব মিলিয়ে ব্যস্ত এ সড়কে যান চলাচলে বাড়ছে বাড়তি চাপ। এতোকিছুর পরেও স্বাভাবিক চলাচল বিষিয়ে তুলছে ধুলাবালি। ধুলাবালি এতো বেশি উড়ে যে নাক-মুখ চেপেও রক্ষা পায় না পথচারীসহ যাত্রীসাধারণ। এ ভোগান্তির মাত্রা বাড়িয়ে দিয়েছে সড়ক সংস্কারের কাজে ব্যবহৃত অসংখ্য লড়ি, ট্রাকে করে প্রতিদিন বালি নিয়ে খোলা অবস্থায় যাওয়া আসা করার ফলে বাতাসে ধুলা-বালি উড়ে নাক-মুখ-চোখ শরীরে প্রবেশ করে সর্দি, কাশি, চুলকানি, স্বাসকষ্টসহ পথচরীরা বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।
বালু বোঝাই ট্রাক-লড়িগুলো ত্রি-পল দিয়ে ঢেকে না নেওয়ায় বাতাসে বালু উড়ে রাস্তায় পড়ে। এমনকি সড়ক সংস্কারের সময় পানি ছিটিয়ে রাস্তায় চলাচলের উপযোগী করে তুলতে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে বলা থাকলেও তা মানা হচ্ছেনা।
এ সড়কপথে আসাযাওয়া করেন এমন কয়েকজন যাত্রীর বক্তব্য রাস্তার কাজে আনা হচ্ছে বালু, সেই বালুই পথচারীদের নাকে মুখে প্রবেশ করে সর্দি, কাশি, চুলকানি, স্বাসকষ্টসহ বিভিন্ন রোগের উপসর্গ দেখা দেয়। বালু বোঝাই ট্রাক-লড়িগুলো যাতে ত্রি-পল দিয়ে ঢেকে রাস্তায় পানি ছিটিয়ে নেয় সে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি দৃষ্টি এড়ান ভুক্তভোগীরা।
Some text
ক্যাটাগরি: মতামত
[sharethis-inline-buttons]