১৯৪৮ সাল থেকে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনের একটি বিস্তৃত সংস্থা রাষ্ট্রীয় অনুশীলন, আন্তর্জাতিক আদালতের কাজ এবং বহুপাক্ষিক চুক্তি তৈরির মাধ্যমে বিকশিত হয়েছে। জাতিসংঘ, ইউরোপ কাউন্সিল এবং আফ্রিকান ইউনিয়নের মতো সংস্থাগুলির মধ্যে এখন কয়েক ডজন মানবাধিকার চুক্তি কার্যকর রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি চুক্তি বিশ্বের তিন চতুর্থাংশেরও বেশি দেশ দ্বারা অনুমোদিত হয়েছে। এই বিভাগটি মানবাধিকার প্রচার ও সুরক্ষার জন্য আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের বিকাশের স্কেচ করে। আন্তর্জাতিক চুক্তির মাধ্যমে মানবাধিকার রক্ষার প্রচেষ্টা ১৯৯১ সালে লীগ অফ নেশনস-এ শুরু হয়েছিল এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে গণহত্যা কনভেনশন (১৯৮৮), মানবাধিকার ও মৌলিক স্বাধীনতা সম্পর্কিত ইউরোপীয় কনভেনশন (১৯৫০) এবং আন্তর্জাতিক চুক্তিগুলির সাথে সম্প্রসারিত হয়েছিল নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকার এবং অর্থনৈতিক, সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক অধিকারসমূহে উভয় (১৯৬৬) মানবাধিকারের আন্তর্জাতিক প্রচার এবং সুরক্ষা জাতীয় পর্যায়ে মানবাধিকার আইনী সুরক্ষা পরিপূরক।
মানব পরিবারের সকল সদস্যের জন্য সার্বজনীন, সহজাত, অহস্তান্তরযোগ্য এবং অলঙ্ঘনীয় অধিকারই হলো মানবাধিকার। মানবাধিকার প্রতিটি মানুষের এক ধরনের অধিকার যেটা তার জন্মগত ও অবিচ্ছেদ্য। মানুষ এ অধিকার ভোগ করবে এবং চর্চা করবে। তবে এ চর্চা অন্যের ক্ষতিসাধন ও প্রশান্তি বিনষ্টের কারণ হতে পারবে না। মানবাধিকার সব জায়গায় এবং সবার জন্য সমানভাবে প্রযোজ্য। এ অধিকার একই সাথে সহজাত ও আইনগত অধিকার। স্থানীয়, জাতীয়, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক আইনের অন্যতম দায়িত্ব হল এসব অধিকার রক্ষণাবেক্ষণ করা।
* যদিও অধিকার বলতে প্রকৃতপক্ষে কি বোঝানো হয় তা এখন পর্যন্ত একটি দর্শনগত বিতর্কের বিষয়।
** বিশ্বব্যাপী মানবাধিকারের বিষয়টি এখন আরো প্রকটভাবে অনুভূত হচ্ছে, যখন আমরা দেখছি যে, মানুষের অধিকারসমূহ আঞ্চলিক যুদ্ধ, সংঘাত, হানাহানির কারণে বার বার লংঘিত হচ্ছে। প্রথমত একটি পরিবার ও সমাজের কর্তারা তাদের অধিনস্তদের অধিকার রক্ষা করবে। দ্বিতীয়ত রাষ্ট্র এবং তৃতীয়ত আর্ন্তজাতিক প্রতিষ্ঠানসমূহ মানবাধিকার রক্ষায় ভূমিকা পালন করে থাকে।
আর্ন্তজাতিকমানবাধিকার গোয়েন্দা সংবাদ সোসাইটি যে সকল সেবা প্রদান করেঃ
আইন সহায়তা, বিচার ও সালিশ কেন্দ্র, ভোক্তাধিকার সংরক্ষন কমিটি, দ্রব্য-মূল্য বাজার নিয়ন্ত্রন কমিটি, হসপিটল ও ডায়াগনষ্টিক সেন্টার মনিটরিং ও পরিদর্শন, নারী ও শিশু নির্যাতন রোধ সংক্রান্ত সহায়তা, সকল প্রকার চোরাচালান রোধ, যৌতুক বিরোধী ও বাল্য বিবাহ প্রতিরোধ সহায়তা, বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড সার্ভিসেস ট্রাস্ট, ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল, বাংলাদেশ মহিলা পরিষদসহ ১৩টি সংগঠন আর্ন্তজাতিক মানবাধিকার গোয়েন্দা সংবাদ সংস্থার সদস্য।
আসুন যেনে নিই, বাংলাদেশে আর্ন্তজাতিক মানবাধিকার গোয়েন্দা সংবাদ সোসাইটির কার্যকরী কমিটিতে চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত শীর্ষ পদে রয়েছেন কারাঃ
(১) Eng. জাকির হোসেন, পদবীঃ সভাপতি, গ্রামের বাড়িঃ শরীয়তপুর।
(২) Eng. মোঃ হাসান খান, পদবীঃ সাধারন সম্পাদক, গ্রামের বাড়িঃ চুয়াডাঙ্গা।
(৩) মোঃ ফরহাদ হোসেন, পদবীঃ সাংগঠনিক সম্পাদক, গ্রামের বাড়িঃ রুপগন্জ, নাঃগন্জ।
(৪) মোঃ জাকির হোসেন, পদবীঃ সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক, গ্রামের বাড়িঃ টুঙ্গিপাড়া, গোপালগন্জ।
আর্ন্তজাতিক মানবাধিকার গোয়েন্দা সংবাদ সোসাইটি ২৩ সদস্য বিশিষ্ট কার্যকরী কমিটি গঠন করে বাংলাদেশের সকল জেলা ও উপজেলা ভিত্তিক কার্যক্রম শুরু করেছে ২০০৬ ইং সন হইতে। প্রতি জেলা ও উপ-জেলায় কমিটি গঠন করে দেশ ও জাতির কল্যানে দিন রাত কাজ করে যাচ্ছে সংগঠনটি। website : www.ihrds.org
Some text
ক্যাটাগরি: নাগরিক সাংবাদিকতা
[sharethis-inline-buttons]