( লেখাটি ডিসেম্বরের এ হাঁড় কাঁপানো শীতে ‘চাইনিজ-জাপানিজ’ ভাষায় লিখিত পরীক্ষার খাতা দেখতে দেখতে বিরক্ত শিক্ষক-শিক্ষিকাগণের প্রতি নিবেদিত। উল্লেখ্য, ক্যামব্রিজের ঘটনাটি সতেরো সালের।)
এক মূর্খ লোক তার শিক্ষিত বন্ধুকে বললো,-‘আমাকে একটা চিঠি লিখে দাও। তুমি তো পড়া-লেখা জানো।’ শিক্ষিত বন্ধু জবাব দিলো, ‘এখন আমার পায়ে ব্যথা। পরে।’
– পায়ে ব্যথা; তো কি হয়েছে! চিঠি তো লিখবে হাতে?
– লিখলে তো হবে না। প্রাপকের বাড়িতে গিয়ে পড়ে দিয়ে আসতে হবে। পায়ে ব্যথা নিয়ে কীভাবে যাবো?
মূর্খ বন্ধুটি ভাবলো, তাই তো! পায়ে ব্যথা নিয়ে চিঠি লেখা সম্ভব না।
সেদিন শিক্ষিত বন্ধুটি রেহাই পেলেও রেহাই পাচ্ছে না ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীরা। খবরে প্রকাশ, বিশ্ববিদ্যালয়ে যাদের পরীক্ষার খাতা একেবারেই পড়া যাচ্ছে না ; তাদের গ্রীষ্মের বন্ধে ক্যাম্পাসে ফিরে আসতে হচ্ছে নিজ নিজ খাতা পড়ে শুনাতে।
অবশ্য শিক্ষার্থীদের এ ‘অপ্রীতিকর’ ব্যাপার থেকে বাঁচাতে কম্পিউটারে পরীক্ষা নেওয়ার কথা ভাবছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
Some text
ক্যাটাগরি: সমকালীন ভাবনা
[sharethis-inline-buttons]