গত ১৩ মে সকল জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে গঠিত হল বাংলাদেশ ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি। বাংলাদেশ ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রকাশিত হওয়ার পরপরই শুরু হয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে তুমুল বিতর্ক। বিশেষ করে রাজাকারপুত্র কিভাবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী ছাত্রলীগে পদ পায়, তা নিয়ে ছাত্রলীগের সাবেক নেতাকর্মীরা প্রশ্ন তোলেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন জানান, লেনদেন হয়েছে অনেক বড় অংকের টাকা। কিশোরগঞ্জ জেলার পাকুন্দিয়া উপজেলায় রাজাকার অ্যাডভোকেট মো. সোহরাব উদ্দিনের পুত্র তৌফিকুল হাসান সাগরকে ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতির পদ থেকে বাতিলের দাবিতে নানা মহল থেকে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন কর্মসূচি হয়ে আসছে। বড় মিডিয়াগুলো একাধারে প্রচার এবং সারাদেশে ব্যাপক প্রতিবাদ হবার পরেও কীভাবে সে স্ব-পদে টিকে আছে এবং কেন্দ্র কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না তা নিয়ে আছে অনেক প্রশ্ন।
সংবাদ প্রচারের পর নানা পত্রিকা অফিস ও মিডিয়া চ্যানেলের বাইরে তার ঢাকা মেট্রো ঘ -১৮-১০৮৫ গাড়িটি নিয়ে ছোটাছুটি দেখে বোঝা যায়, তিনি সব জায়গায় টাকা খাওয়ানোর ওস্তাদ। ত্যাগী এবং পদবঞ্চিত নেতাকর্মীরা জানান, সিরিজ মানববন্ধন ও আমরণ অনসনের মতো কর্মসূচি আসছে শীঘ্রই।
প্রতিবেদন : তানভীর ইসলাম স্বপন
Some text
ক্যাটাগরি: খবর, নাগরিক সাংবাদিকতা
[sharethis-inline-buttons]