আজ একটি খুশির খবর শোনে,
আনন্দে- উচ্ছ্বাসে মনটা ভরে গেলো।
শরীরে সব অবসাদ-ক্লান্তি দূর হয়ে এক নৈস্বর্গিক
আনন্দের তরঙ দোলায়, তনুমন দুলে
উঠলো। সাথে সাথে দু, একফোটা
তপ্ত অশ্রুও দু,গাল বেঁয়ে গড়ি পড়লো।
আসলে এই আঁসু আনন্দের এই আঁসু খুশির। আনন্দ ও খুশিরও
আছে আর সেই অশ্রুর ভাষাও আছে। জানি না সেই অশ্রু
তুমি কখোনো দেখেছো কি না। সেই
অশ্রু ঈষৎ কম্পন ও শিহরণ তোমার
হৃদয় কখনো অনুভব করেছে কি না তবে এই অশ্রুর স্বাদ ও লাযযত,
বড় মধুর। এই অশ্রুর ফারহাত ও মাসাররাত বড় তৃপ্তির।
আজ বিকালে জাওয়ালে আম্মুর
সাথে কথা বললে, ভালো -মন্দ জিজ্ঞাসা করার পর আম্মু বললেন
আব্বু একচিল্লার জন্য তাবলীগে বের হয়েছেন। এমন একটি
খুশির খবর শোনার জন্য দিলটা বড়
বেকারার ছিলো। মনটা বড় অস্থির ছিলো। এই চাওয়া ছিলো আমার
অনেক দিনের। এই আশা ছিলো আমার বহুদিনের।
কিন্তু ঐ যে, এর ফায়সালা তো
ওখানে, নীলাকাশে, মেঘের উপরে। তাই আমি অধম
খুব করে চাচ্ছিলাম কিন্তু হচ্ছিলো না। আসলে আমাদের এই চাওয়া ও
পাওয়া এই দুই চিজ কেন যেন এক সাথে হয় না। হতে
চায় না তারপরও কোনো জিনিস
চেয়ে, না পাওয়া এর মাঝে একটা আনন্দ তো আছে।
মজা তো আছে। বান্দাকে অনেক তাশকীল করা হচ্ছিলো। কিন্তু বান্দা
এই কাজ ঐ কাজ, এই ঝামেলা ঐ
ঝামেলা বলে যাচ্ছিলো,। আসলেই
তো এতো ঝাক্কিঝামেলা রেখে তাবলীগে যাওয়া সুযোগ
আছে!!? যাক শেষ পর্যন্ত আল্লাহ
আমার মিনতি কবুল করলেন। আমার লাজ রক্ষা করলেন। আল্লাহ
আব্বুর ইলম ও আমলে বরকত দান করুন,। দ্বীনের প্রতি দরদ- ব্যথা দান কর
Some text
ক্যাটাগরি: কবিতা
[sharethis-inline-buttons]