নির্বাচনের তফসিল ইতোমধ্যেই ঘোষণা হয়েছে।আগামী ২৩ডিসেম্বর শুরু হবে ভোট যুদ্ধ।ভোটের মাধ্যমেই বাঙ্গালী প্রমাণ করে দিবে উন্নয়ন নাকি দুর্নীতি,প্রমাণ করে দিবে অগ্রগতি নাকি তলাবিহীন ঝুড়ির পরিচয়ে বিশ্বাসী আরও প্রমাণ করে দিবে বাঙ্গালী কি সমৃদ্ধিতে বিশ্বাসী নাকি জঙ্গীবাদ পরিচয়ে বিশ্বাসী সর্বোপরি ভোটারাই প্রমাণ করবে এদেশ পরিচালনা স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তি দ্বারা পরিচালিত হবে নাকি পাকিস্তানী চেতনার ধারকরা দেশ পরিচালনা করবে।ভোটের মাধ্যমেই জনগণের ভাগ্য নির্ধারিত হবে যে এগিয়ে চলা এই বাংলাদেশ আরও এগিয়ে যাবে নাকি আবারও দুর্নীতি,সন্ত্রাসবাদ কিংবা জঙ্গীবাদের স্টিকার এই রাষ্ট্রের গায়ে সেটে দেওয়া হবে।জনগণই ব্যালটের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নিবে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা নাকি পাকিস্তানের প্রেতাত্মা এবং রাজাকারদের পুনর্বাসন করার দল ক্ষমতায় আসবে।
সম্প্রতি কসবা উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি মনির হোসেন এবং সাধারণ সম্পাদক আফজাল খান রিমনের নেতৃত্বে মিশন ভোট ফর নৌকা কার্যক্রম শুরু করেছে।এটি একটি ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টা,একটি শপথ,একটি সংগ্রামের নাম।কসবা-আখাউড়ার উন্নয়ন,অগ্রগতি এবং সমৃদ্ধিকে অব্যাহত রাখতে এই জনপদের অভিভাবক হিসাবে মাননীয় আইনমন্ত্রী জনাব আনিসুল হককে বিজয়ী করার প্রাণের শপথ এই মিশন ভোট ফর নৌকা।ছাত্রলীগের অদম্য প্রাণশক্তির একটাই লক্ষ্য স্বাধীনতা,সার্বভৌমত্বকে টিকিয়ে রাখতে হবে,মুক্তিযুদ্ধের চেতনা লালন করতে হবে,দেশে সন্ত্রাসবাদ এবং জঙ্গীবাদের চিরতরে কবর রচনা করতে হবে।কসবা উপজেলা ছাত্রলীগের একটাই প্রতিজ্ঞা স্বাধীনতার প্রতিক,বঙ্গবন্ধুর প্রতিক,জননেত্রী শেখ হাসিনার প্রতিক,জনাব আনিসুল হকের প্রতিক নৌকার বিজয় নিয়ে ঘরে ফিরতে হবে।ঐক্যবদ্ধ কসবা উপজেলা ছাত্রলীগ সবসময় শ্রেষ্ঠ এবং মিশন ভোট ফর নৌকার এই মিশনে সফল হবে বলেই বিশ্বাস করি।
মিশন ভোট ফর নৌকা সফল হোক,আনিসুল হকের বিজয় হোক।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু।।
Some text
ক্যাটাগরি: মতামত
[sharethis-inline-buttons]