ইতিহাস চিরকালই দুই শ্রেণীর মানুষকে চিহ্নিত করেছে নায়ক আর বিশ্বাসঘাতক। দুই শ্রেণীর মানুষই ইতিহাসের পাতায় ঠাই করে নিয়েছে তবে ভিন্ন কারনে। ইতিহাস ঘেটে যতবার নবাব সিরাজউদ্দৌলার নাম এসেছে সমপরিমান মিরজাফরের নাম এসেছে। বাঙ্গালী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নাম ইতিহাসে শ্রদ্ধা আর ভালোবাসার সাথে এসেছে ঠিক সেই ইতিহাসেই বিশ্বাসঘাতক খন্দকার মোস্তাকের নাম এসেছে। ইতিহাস থেকেই আমাদের শিক্ষা নিতে হবে যে,বিশ্বাসঘাতক পরম বন্ধু সেজে বুকে বুক মিলায় আর লুকিয়ে রাখা ছুড়িতে পিঠে আঘাত করে।
আসন্ন নির্বাচনকে সামনে রেখে এমন মিরজাফর আর খন্দকার মোস্তকরা যেনো কোন স্থান দখল করতে না পারে এবং কোন ধরনের সুযোগ নিতে পারে সেজন্য সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে, প্রতিপক্ষকে সাহস,সংগ্রাম এবং যুদ্ধের মধ্যদিয়ে পরাজিত করা যায় কিন্তু বিশ্বাসঘাতকরা হৃদয় ভেঙ্গে হত্যার মধ্য দিয়ে অপূরণীয় ক্ষতি সাধন করে। কসবা-আখাউড়ার গণমানুষের অহংকার, মাননীয় আইনমন্ত্রী জনাব আনিসুল হক এমপি’র নির্বাচনী এলাকায় কোনোধরনের বিশ্বাসঘাতক যেনো আবাস গড়ে সর্বনাশের জন্ম দিতে না পারে সেজন্য সকলের ঐক্যবদ্ধ থাকা জরুরী। গলায় নৌকার প্রতীক ঝুলিয়ে যেনো ধানের শীষে ভোট দিতে না পারে তাদের চিহ্নিত করতে হবে। মনে রাখতে হবে আমাদের নৌকার বৈঠা আনিসুল হকের হাতে, আনিসুল হকই আমাদের নৌকার কান্ডারি।
জয় বাংলা
জয় বঙ্গবন্ধু
জয়তু জনাব আনিসুল হক।
লেখক : মোঃ আরিফুর রহমান
কসবা,ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
Some text
ক্যাটাগরি: মতামত
[sharethis-inline-buttons]