চারদিকে উন্নয়নের মেলা বসেছে। কিন্তু সেই উন্নয়ন পৌছাতে পারেনি (ঝিনাইগাতীর) উত্তর দাড়িয়ার পাড় গ্রামে। পৌছোবে কিভাবে রাস্তা তো ভাঙ্গা…! উন্নয়ন তো চার চাকার দামি গাড়িতে চড়ে বেড়ায়। সামনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। প্রার্থীদের শোডাউন শুরু হয়েছে। নানা জনের নানা প্রতিশ্রুতি। কিন্তু জনগনের হোগা ডাউন… জনগনকে ঐ কোমরের নিচ পর্যন্ত কাপড় তুলেই পার হতে হয়।
উত্তর দাড়িয়ার পাড় গ্রামে মোট ৬ টা বাঁশের বা কাঠের সাঁকো আছে। কিন্তু মেরামত বা ব্রিজ কালর্ভাট করার কোনো উদ্যোগ নেই। যা আছে তা পকেট কাটিং আর মিথ্যে প্রতিশ্রুতি। সরকার যে কিছু দেয়নি তা অস্বীকার করার সুযোগ নেই। কারণ ইতিপূর্বে ৪০ হাজার করে টাকা বাজেট দিয়েছিল সরকার। কিন্তু মেরামতের নামে পকেটে ভরেছে…
পরবর্তীতে নাকি উপজেলা নির্বাহী অফিসার টাকাগেুলো উদ্ধার করেছে। এই সময়ে এসেও কিভাবে পারে মানুষ গুলো? যেখানে সরকার বিদ্যুৎ উন্নয়নে অগ্রগামী সেখানে কিভাবে একটি গ্রাম অন্ধকারে পরে থাকে? ঝিনাইগাতীতে অনেক প্রতিবাদী নেতা আছেন। যারা ঝিনাইগাতী এমপি নিয়ে আসবেন তারা কি একটু ঢু দিবেন আসলে ঘটনা কি? উত্তর দাড়িয়ার পাড়ে কি হচ্ছে? কেন তাদের দুঃখ?
নাম বললে চাকরি থাকবে না। আমার অবস্থা হয়েছে এরকম। আমাদের তেতুলতলা বাজারের ব্রিজ হয়েছে সাথে ঝুঁকিও বেড়েছে। ব্রিজ করতে না করতেই ফাটল। ব্রিজের কাজ কে করেছে, কীভাবে করেছে সেসব নিয়ে কথা বলে লাভ নাই। কারণ আমরা সাধারণ জনগণ। আমাদের কাজ আদমশুমারীর তালিকা বড় করা আর ভোটার তালিকায় নাম লেখানো…
কেউ কিছু একটা করেন। একটু উত্তর দাড়িয়ার পাড়ে গিয়ে খোঁজ-খবর নেন। সেখানে কত শত বাচ্চা স্কুলে যেতে পারেনা। গেলেও কতটা ঝুঁকি নিয়ে যায়…
Some text
ক্যাটাগরি: নাগরিক সাংবাদিকতা
[sharethis-inline-buttons]